আপনারা যারা ফ্রিল্যান্সিং এ আগ্রহী, অনেকদিন ধরে ভাবছেন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন কিন্তু কিভাবে শুরু করবেন, আমি ফ্রিল্যান্সিং এ ভালো করব কি না, এইসব বুঝতে পারছেন না মূলত তাদের জন্য এই ব্লগ । আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে আপনাদের কে কিছু পরামর্শ দেবো, আশা করি নতুন যারা তাদের জন্য এটা অনেক উপকারে আসবে। যদি কারো একটুও উপকার হয় তাহলে আমার এই ব্লগ বানানো সার্থক। ভালো রেসপন্স পাইলে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে অনেকগুলো ব্লগ লেখার ইচ্ছা আছে, সময় বের করা অনেক কঠিন হয়ে যায়। আমি এই ওয়েবসাইট শুরু করতে চাচ্ছি প্রায় চার বছর থেকে!! । তো শুরু করা যাক……..
পরিচয় পর্ব
কি আমার পরিচয়! পরিচয়টা দিতেই হবে তাই না!! আমার নাম রাজু, ইন্টারমিডিয়েট পড়ার আগে থেকে অনলাইনে কাজ করি, প্রথম ইনকাম করছি ১৮ বছর বয়সে । ২০১০ সালে কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে freelancer.com এ আমি আমার প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং লাইফ এর যাত্রা শুরু করি, ওডেক্সে ( বর্তমানে Upwork) অনেকদিন কাজ করেছি, তবে আলহামদুলিল্লাহ আমার লাইফের সবচেয়ে বড় সফলতা আসে ফাইভার থেকে, ২০১৩ সাল থেকে আমি ফাইভারে কাজ করি, ইনশাআল্লাহ এখনও একটিভ আছি, তবে এখন সব কাজ আমার এজেন্সি থেকে ম্যানেজ করা হয়। ২০১৬ সালে আমি আমার ডিজিটাল এজেন্সি ridigital Research প্রতিষ্ঠা করি, বর্তমানে আমাদের সব কার্যক্রম এটাকে কিরে । মূলত আমাদের নাইনটি নাইন পারসেন্ট কাস্টমার নর্থ আমেরিকা ও ইউরোপের, বেশিরভাগ কাস্টমার লম্বা সময় ধরে আমাদের সাথে আছে। লংটাইম থেকে কাস্টমারের সাথে কাজ করার মজাই অন্যরকম, এদের সাথে ঝামেলা কম হয়, টাকার পরিমাণটা বেশি থাকে!। কাজ করে অনেক শান্তি পাওয়া যায় । আমাদের এজেন্সির মেইল সার্ভিস হচ্ছে মার্কেট রিসার্চ করা এবং আমরা লিভ জেনারেশনটা অনেকদিন ধরে করে এটা আমাদের স্পেশালিটি । মোটামুটি ৭ জন ছেলে-মেয়ে নিয়ে আমি এজেন্সিটা রান করছি ।
আমি এই জগতে স্বশিক্ষিত মানুষ। যা কিছু শিখেছি, নিজের প্রচেষ্টায় কোনরকম গাইডলাইন ছাড়া শিখেছি। জীবনে কখনো কোন কোচিং সেন্টারে যায়নি । তবে আমি বিশ্বাস করি, একটা গাইডলাইন থাকলে আরো অনেক দ্রুত কাজ গুলো শিখতে পারতাম, আমার ক্যারিয়ারের উন্নতির গতিটা অনেক বেশি হইত । ১১ বছরের অভিজ্ঞতা এবং আট ডিজিটের বেশি ইনকাম, আশাকরি আমি আপনাদেরকে কিছু পরামর্শ দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছি বলে মনে হয়! ।
ফ্রিল্যান্সিং আসলে কি?
ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আমাদের দেশে অনেকের মধ্যে যে ধারণা আছে তা হচ্ছে, আপনি জাস্ট কম্পিউটার কিবোর্ড নিয়ে বসে, অনলাইনে কাজ করবেন, খুব দ্রুত বড়লোক হয়ে যাবেন, বিন্দাস স্বাধীনতা, আসবেন দেখবেন ধূমকেতুর মতো জয় করবেন, এটা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। এটা সম্পূর্ণরূপে ভুল ধারণা। এই ধারণা নিয়ে যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে আসেন তবে আপনার হতাশ হওয়ার সম্ভাবনা ১০০% ।
পৃথিবীর সব পেশায় ফ্রীলান্সিং আছে, আভিধানিক অর্থে আপনি নির্দিষ্ট কোন কোম্পানির বা নির্দিষ্ট কোন বসের আন্ডারে কাজ করেন না, আপনি যেকোনো সময় যে কারো সাথে চুক্তি করে কাজ করবেন এবং সে আপনাকে পে করবে, তার সাথে আপনার আর কোন দায়বদ্ধতা নেই । সংক্ষিপ্তভাবে বললে, আপনি অনলাইনে করেন বা অফলাইনে করেন, আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করেন, ফটোগ্রাফির কাজ করেন, আপনি ডিজাইনের কাজ করেন, ডিজিটাল মার্কেটিং – যাই কিছু করেন না কেন; যখনই নির্দিষ্ট কোন কোম্পানির কাজ না করে, নিজের স্বাধীন সময় মত যে কোন কোম্পানির সাথে কাজ করবেন সেটাই ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে গণ্য করা হবে।
সমস্যাটা হচ্ছে, আমাদের এখানে খুব কম সংখ্যকই ট্রেইনড বা দক্ষতা প্রাপ্ত হয়ে এই পেশায় আসছে। বেশিরভাগ লোকই আশেপাশের অনেকে অনেক টাকা ইনকাম করছে এই ধারণা নিয়ে অথবা বাংলাদেশের সবাই ফ্রিল্যান্সিং জগতে কাজ করছে, তো আমি পারবোনা কেনো এই ধারণা নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চায় ।
আপনি যে বিষয় নিয়েই হোক বা যে মার্কেটপ্লেসেই কাজ করেন না কেন আপনার চারটে গুনাগুন অবশ্যই থাকতে হবে –
- আপনাকে নির্দিষ্ট বিষয়ে প্রফেশনাল লেভেলের দক্ষ হতে হবে। একটু একটু পারি এটা দিয়ে ভালো কিছু করা সম্ভব না
- ইংলিশে ভালো যোগাযোগ দক্ষতা থাকতে হবে
- সময় ম্যানেজমেন্ট করা ভালোভাবে শিখতে হবে
- ডেডিকেটেড এবং professional-services দিতে হবে, ফাঁকিবাজি করা যাবেনা । যদি ফাঁকি দিয়ে ব্যবসা করতে চান, তবে খুব বেশিদিন টেকার সম্ভাবনা একদম জিরো।
আপনার কি ফ্রিল্যান্সিং করা উচিত?
প্রথমত এটা মনে রাখবেন, ফ্রিল্যান্সিং এটা কিন্তু অনিশ্চিত ব্যবসা। আপনি প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত এখান থেকে ইনকাম করার সম্ভাবনা খুবই কম, অনেকেই আছেন পড়াশোনার শেষের দিকে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এটা কিছুটা রিস্কি। আমাদের সমাজের বাস্তবতায়, আপনি যদি চাকরি না করেন, আপনাকে তো অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে । আপনার পরিবার থেকে অনেক ঝামেলা করবে, বিয়ে করতে পারবেন না!! আপনার সমাজ থেকে আপনাকে অপমান করার ট্রাই করবে কারণ এই সমাজ ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার পাগল সমাজ, even আপনার জন্মের আগেই এই সিদ্ধান্তটা নেওয়া হয়ে গেছে, আপনি নিজে কি চান তার ভেলুটা অনেক জায়গায় নাই । তবে এখানে যদি নিজেকে সফল ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন, চাকরির থেকে অনেক বেটার ফিউচার এর গড়তে পারবেন বলে আমার বিশ্বাস । ব্যক্তিগতভাবে আমি কখনোই চাকরি করি নি, চাকরি করার কোন ইচ্ছাও ছিল না। ছোটবেলা থেকে কম্পিউটার পাগল ছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ আমার ফিউচার টা এখানেই গড়তে পারছি বলে আমি অনেক খুশি । এই বয়সে ফিনানসিয়াল ফ্রিডম থাকাটা জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
গত ১১ বছর আমি প্রত্যেকদিন ৮ থেকে ১১ ঘণ্টা কাজ করি, আমার ল্যাপটপ অন ছিল না এরকম দিনের সংখ্যা নাই বললেই চলে। এটা কিন্তু কখনই করতে পারতাম না যদি আমার কাজটার প্রতি ভালোবাসা না থাকতো, আমার প্যাশন না থাকতো । সুতারাং, প্রথম প্রশ্ন হচ্ছে আপনি যে ফ্রিল্যান্সিং করতে যাচ্ছেন এটা কি শুধুই টাকার কারনে? না কাজটার প্রতি আপনার ভালোবাসা আছে? এটা নিজেই নিজেকে জিজ্ঞেস করেন, যদি মনে করেন আপনি এটা ইঞ্জয় করবেন, তাহলে এর পেছনে কষ্ট করা শুরু করেন, ইনশাল্লাহ একটা নির্দিষ্ট সময়ে আপনি ফল পাবেন। মনে রাখবেন, আপনার দক্ষতা এবং আপনার পরিশ্রম এর সম্মিলিত ফল হবে আপনার সফলতা। কখনো চিন্তা করবেন না এটা খুব দ্রুত আসবে কারণ প্রতিষ্ঠিত হওয়া ফ্রিল্যান্সিং জগতে খুবই কঠিন , আপনার মত লাখ লাখ ছেলে মেয়ে জাস্ট বাংলাদেশ থেকে আপনার মতই একই কাজ করার ট্রাই করছে। আমি বলব, এক/দুই বছর আপনি কোন ফলের আশা না করে, যদি সত্যিই ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তবে একটা নির্দিষ্ট বিষয়ে প্রফেশনাল লেভেলের দক্ষ হয়ে মাঠে নামেন, ইনশাল্লাহ সফলতা পাবেন ।
এখানে একটা কথা না বললেই না, আমি অনেককে দেখেছি যারা আপনার গ্রাফিক ডিজাইন করে, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করতে চায়, আবার এসইও মার্কেটিং ও করতে চায়, সাথে লিড জেনারেশন এর কাজ ও করবে!!! এটা কখনোই সম্ভব না। যদি সর্বরোগের বিশেষজ্ঞ হতে চান, তাহলে আপনি জীবনেও সফলতা পাবেন না এটা ১০০% পারসেন লিখে দেওয়া যায়। আমার সাজেশন হচ্ছে, যে জিনিসটা খুব ভালো পারেন, যেটা জানার আগ্রহ আছে, প্যাশন আছে, সেটা নিয়ে কাজ করেন। এতে আপনার সফলতার হার অনেক বেশি হবে । একাধিক বিষয়ে দক্ষতা অর্জন খুবই কঠিন ।
ফ্রিল্যান্সিং এর অসুবিধা
ফ্রীলান্সিং এর অনেক অনেক সুবিধা আছে । তবে, আমি শুরুতে কিছু অসুবিধা বলে নিতে চাই কারণ অসুবিধাগুলো যদি আপনি প্রথমেই জানেন তাহলে বুঝতে পারবেন আপনি যে প্রবলেমগুলো face করবেন ভবিষ্যতে, সেগুলো কি আপনি আসলে ওভারকাম করতে পারবেন কিনা ।
- এটা অনেক কম্পেটিতিভ ওয়ার্ল্ড। টিকে থাকতে হলে আপনাকে সময় দিতে হবে, কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং এট লিস্ট এক থেকে তিন বছর ফলের আশা করাটা অনেক কঠিন। অনেকে হয়তো খুব দ্রুত সফলতা পায়, বাট নরমালি আপনার অনেক সময়ের প্রয়োজন।
- দুই নাম্বার সমস্যা, সামাজিক আইডেন্টিটি ক্রাইসিস। সমাজের যে অংশেই যান না কেন, প্রথমে আপনাকে জিজ্ঞেস করবে, ভাই পড়াশোনা করতেছো? পড়াশোনার পরে কি করতেছো, সরকারি না বেসরকারি চাকরি? আপনি যদি বলেন ফ্রীলান্সিং করছি, তাদের রিয়াকশন টা খুবই হতাশাজনক হবে। সবাই চাইবে আপনি চাকরি করেন, এতগুলো লোকের অনুরোধ, পরিবারের আশা-প্রত্যাশা উপেক্ষা করে অনিশ্চিত এই জগতে আসার জন্য আপনি কি আসলেই প্রস্তুত?
- এটা হয়তো কেউ আপনাকে বলবে না, এসপেশালি কোচিং সেন্টারগুলো আপনার কোনোকালেই বলবে না, যে আপনি এখানে আসলে অনেক সময় অসফল হবেন। লাখ লাখ ছেলে মেয়ে হয়তো ফ্রিল্যান্সিং করছে কিন্তু এদের মধ্যে 10% ও জীবনটাকে রিলাক্সে চালানোর মতো পর্যায়ে যাইতে হয়তো পারে না। তবে হ্যাঁ, আপনি যদি দক্ষ হন, লেগে থাকতে পারেন হতাশার খুব বেশি কারণ নেই। স্ট্র্যাটেজি থাকতে হবে, কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে হবে, আশা করা যায় কাজের অভাব হবে না।
ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে বড় সুবিধা
- স্বাধীনতা – সত্যি বলতে কি হান্ডেট পার্সেন্ট স্বাধীনতা আপনি পৃথিবীর কোথাও পাবেন না। এখানে সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, আপনি যে কারো সাথে কাজ করতে পারেন, যেকোনো সময়ে কাজ করতে পারেন । আপনি সোফাতে বসে কাজ করতে পারেন, আবার টেবিলে বসেও কাজ করতে পারেন। আপওয়ার্ক এর আওয়ারলি প্রজেক্ট বাদে, (আমি ব্যক্তিগতভাবে কখনো আওয়ারলি প্রজেক্ট করি না কারণ আপনাকে মাঝরাতে জেগে থাকতে হবে এটা খুবই বিরক্তিকর একটা বিষয়) ম্যাক্সিমাম কাজ যেকোনো সময় করতে পারেন, রাত বা সকালের বালাই নাই, 9 টা 5 টার কোন শিকল নাই ।
- টাকা – even আপনি যদি মোটামুটি মানের একজন ফ্রীল্যান্সার হতে পারেন, তাহলে আশা করা যায় আপনার পরিবারকে চালানোর জন্য টাকার কখনো অভাব হবে না, রিলাক্স এ জীবন চালাতে পারবেন, বেশিরভাগ সময়ে টাকার পরিমাণটা নরমাল চাকরি থেকে অনেক বেশি হওয়ার কথা।
- ফ্রিল্যান্সিং এর পাশাপাশি আপনি যেকোন সাইড ব্যবসা চালাতে পারেন, তাতে খুব একটা সমস্যা হবে না। আমি বলব, শুরু থেকে আপনার চেষ্টা করা উচিত ফ্রিল্যান্সিং এর বাইরে নিজস্ব অনলাইন ব্যবসা দাঁড় করানো, আপনি কিন্তু সারাজীবন ফ্রিল্যান্সিং করে খুব বেশি কিছু করতে পারবেন না। সারাজীবন ফ্রিল্যান্সিং করা উচিতও না । কিভাবে নিজস্ব ব্যবসা বা এজেন্সি দাঁড় করাতে পারবেন এ বিষয়ে ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতে ভিডিও দেবো ।
সারমর্ম
আজকের ভিডিওর শানে নুযুল হচ্ছে, আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তবে আপনার প্রিপারেশন থাকতে হবে, স্ট্র্যাটেজিক একটা পরিকল্পনা থাকতে হবে, নির্দিষ্ট বিষয়ে প্রফেশনাল লেভেলের দক্ষতা অর্জন না করে কখনোই ফ্রিল্যান্সিং ব্যবসায় আসবেন না, এ বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি কাজ না পারেন, তাহলে আপনারে কাজ কেউ দেবে কেন? এটা অবাস্তব বিষয় । দু-তিন মাসের মধ্যে সফলতা অর্জন করবেন এই ধারণা নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ব্যবসায় আসবেন না, আপনার অন্তত এক থেকে তিন বছর সময় হাতে নিয়ে এখানে আসতে হবে, এই সময়টায় অনিশ্চয়তা কিন্তু আপনার সঙ্গী হয়ে থাকবে । এই ভিডিওর মাধ্যমে আমি ফ্রীল্যান্সিং নিয়ে অনুৎসাহিত করতে চাচ্ছি না, আমি চাচ্ছি আপনারা বাস্তব ধারণা নিয়ে যদি ফ্রিল্যান্সিংকে আসেন তাহলে হতাশ হবেন না । কিছু কিছু সময় অনেকে হাতের কাছে চাকরি বাদ দিয়ে ফ্রিলেন্সিং এ আসে, এরপর দেখা যায় এইখানেও সফলতা পায় না আবার চাকরিটা ও হারিয়ে ফেলে, তখন জীবনটা অনেক কষ্টকর হয়ে যায় । তাই বলবো ফ্রিল্যান্সিং করতে চাইলে কোন সমস্যা নাই বাট আপনার ইনকাম সোর্স যদি একটা থাকে তাহলে সেটা অনেক বেটার। সবকিছু বাদ দিয়ে জাস্ট ফ্রিল্যান্সিং করে দুই মাসের মধ্যে সফলতা পাবেন, এই ধারণা নিয়ে কখনোই এ ব্যবসায় আসবেন না। এটা আপনার জন্য অনেক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে । ছাত্র অবস্থায় যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তবে পড়াশোনা একদম বাদ দেবেন না, পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ চালিয়ে যাবেন।
YouTube Version
কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে করবেন, জবাব দেওয়ার চেষ্টা করব। সবাই ভাল থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ ।